Baba
Misuse of Baba’s photo
#1: We should follow the Caryacarya chapters about dharmacakra and DMS, and those chapters have no mention of the use of a photo.
#2: It is mentioned that putting the pratiika on the puja table (or on display) is enough.
#3a: Those who do not have bhakti walk away when they see the photo of Marga Guru thinking that AM is dogma.
#3b: That is one cause why we are not seeing new faces.
#3c: Those coming in AM are only our close-knit relations, not members of the unknown public.
#3d: The new generation of humanity does not want to plunge in dogma and AM looks like dogma to them.
https://anandamargauniversal.blogspot.com/
#4: We should follow Caryacarya and remember that the photo is for bhaktas only. Those who do sadhana will naturally develop bhakti and want to see the photo.
#5: This entire photo phenomenon came after 1990. Since then they have been putting big, big photos as a way of doing AM pracara. But that is not what Baba wants. He says that the ideology should be propagated. When new people are attracted to the ideology then they will come to appreciate and yearn to see the photo, not vice-versa.
Ananda Marga ideology states, "A study of history will make it clear that a strong and healthy society has not yet evolved on this planet. This is mainly due to the inadequate propagation of an ideology. Although at different times a few people thought of establishing a strong and healthy society, they used argument and debate instead of deliberation and reason to convince others of the need for such a society, and ultimately ended up projecting themselves instead of the ideology. Thus the ideology became secondary and was ultimately swept away because people started worshipping them as mahátmas [elevated souls] or mahápuruśas [spiritual beings]. Due to the absence of an ideology a strong society could not be established, and many defects crept into individual life." (Prout in a Nutshell - 5, The Responsibility of Society)
In Him,
Sudhasagar
== Section 2: Topic ==
সাধনায় ঘুমোনো ক্ষতিকর
নমস্কার,
সাধনা শুরুর প্রারম্ভে অধিকাংশ সাধক যোগনিদ্রায় আচ্ছন্ন হন
ধর্মচক্রের সময় প্রায় লক্ষ্য করা যায় অনেকেই নিদ্রায় বা তন্দ্রায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়েন যা সময়ের
অপব্যয় বা অপচয় মাত্র | প্রধানত অলস প্রকৃতির মানুষের ক্ষেত্রেই এমনটা ঘটে থাকে |
এ ব্যাপারে সৰাইকে সতর্ক থাকা উচিত | এ ৰদ অভ্যাস নিয়মিত চলতে থাকলে কোনদিনই
আধ্যাত্মিক সাধনায় অগ্রগতি বা প্রগতি সম্ভব নয় |
সাধনাকালে ঘুম : জয় করার উপায়
[ক] কেউ যদি ভাবেন যে মানসিকভাবে সতর্ক থাকলেই এটা জয় করা যায় | কিন্তু মনে মনে এরকম
চিন্তা করে এই ৰদ অভ্যাসটিকে সারানো একেৰারে যায় না |
[খ] এ যোগনিদ্রা থেকে মুক্তি পেতে গেলে নিম্ন লিখিত শারীরিক অভ্যাস বা পদক্ষেপ গ্রহণ করা
অতি অবশ্য করণীয়
১. নিদ্রা এলেই দাড়িয়ে পড়ুন এবং পুরো মুখমণ্ডল জলে ধুয়ে নিন এবং সতর্ক থাকার জন্য একটা
মুক্ত জায়গায় সাধনা করতে ৰসুন |
২. নিজেকে স্বাভাবিক করে রাখার জন্যে নিজের শরীরের অতিরিক্ত পোশাক খুলে হালকা করে নিন |
মাথায় টুপি কিংবা কম্বল থাকলে তা সরিয়ে রাখুন |
৩. ঘরের জানলা খুলে মুক্ত হাওয়া চলাচল করতে দিন |
৪. সাধনা করার আগে যদি নিদ্রা আসে, তাহলে আপনি স্নান করুন এবং শরীরটাকে ঠাণ্ডা করে নিন |
৫. ধর্মচক্রে ৰসে যদি আপনি কিছুতেই তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব কাটাতে না পারেন তাহলে নিজের গালে হাত
দিয়ে মৃদু মৃদু আঘাত করুন |
৬. এ ছাড়া ধর্মচক্রে নিজের কাছে এক কাপ জল রাখুন | যখনই ঘুম আসৰে তখনই চোখে ও মুখে
জল দিন | এতে আপনি নিজে সজাগ থাকৰেন আর অন্যদেরও কোনও অসুবিধা হৰে না |
৭. সাধনায় নিদ্রাচ্ছন হওয়া, ঘুমিয়ে পড়া যদি আপনার অভ্যাসে পরিণত হয় তাহলে আপনার
আহার ও সাধনার মধ্যেকার সময়ের দূরত্ব ৰাড়ান | এটা বিশেষ করে সন্ধ্যার সময় প্রযোজ্য |
মিষ্টি খাওয়ার জন্যে তন্দ্রা ভাব আসে |
৮. সাধনায় ঘুম আসা যদি অভ্যাস হয়, তাহলে কঠোরভাবে ঘুমানো এবং সাধনা করার সময়
আলাদা করে নিন |
৯. আপনি কোনও দেওয়ালের সামনে সাধনায় ৰসুন | ঘুম এলে দেওয়ালে মাথায় আঘাত খেতে
পারেন, এ জন্যে আপনি সতর্ক থাকৰেন |
১০. আপনি সাধনার ৰসার আসন পালটে নিন, পরিবর্তন করে নিন | আপনার প্রথম লেসনে
(first lesson) ঘুম পেলে আপনি বীরাসনে third lesson করতে থাকুন |
১১. যেখানে সৰাই ঘুমিয়ে আছে, নিদ্রায় আছে, সেখানে কখনও সাধনায় ৰসৰেন না |
১২. সাধনা করার সময় কুকুর ৰেডাল কাছে রাখৰেন না |
১৩. আজকাল motion detector পাওয়া যায় | এরকম যন্ত্রাদি সাহায্য করতে পারে |
সিদ্ধান্ত
সাধনা সময় নিদ্রাচ্ছন্ন হওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর | নিজের দোষ দেখার জন্যে, সাধনা সময় একটি
ছোট্ট ক্যামেরা ব্যবহার করতে পারেন | সাধনার পর ক্যামেরায় video দেখে নিজের দোষ সংশোধনের
ব্যবস্থা করতে পারেন | নিজের ত্রুটি অস্বীকার করে নিজেকে ঠকানো উচিত নয় | নিজেকে
শোধরানোর জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত |
নমস্কার,
বিবেকানন্দ
== Section 3: Links ==
Recent postings
Other topics of interest
Other topics of interest